পুকুর ও খাল থেকে বিধবা এবং শিশুর লাশ উদ্ধার

এবং এবং উপজেলার সেরার গ্রামে হৃদয় সেরনিয়াবাতের (১৪) অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে।

বারপাইকা গ্রামের কুশাই সরকারের পরিত্যক্ত পুকুর থেকে গলায় রশির সাথে কলস বাঁধা বিধবা ঝর্না রানী বাড়ৈর (৪৫) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ঐ পুকুরে ভাসমান লাশ দেখে স্থানীয়রা থানায় খবর দেয়। পুলিশ  ঘটনাস্থলে গিয়ে গলায় রশি দেয়ে কলস বাধা মহিলার লাশ উদ্ধার করে। ময়না তদন্তের জন্য লাশ শেরেবাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রেরণ করা হয়েছে। থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।
 

পারিবারিক সূত্র জানায়, গত ৫ জুন প্রত্যুষে ঐ গ্রামের মৃত্যু রবিন্দ্রনাথ বাড়ৈর স্ত্রী ঝর্না রানী ঘরে থেকে নিখোঁজ হয়। অনেক খোঁজাখুঁজি করে তার কোন সন্ধান পাননি আত্মীয়স্বজনরা। ঝর্না রানী পার্শ্ববর্তী মঙ্গল বাড়ৈ মাষ্টারের বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ করত। এ ব্যপারে আগৈলাঝাড়া থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে। ময়না তদন্তের জন্য লাশ শেরেবাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
 

এদিকে উপজেলার সেরাল গ্রামের হৃদয় সেরনিয়াবাত ৫ জুন স্থানীয় খালে গোসল করতে যায়। এ সময় একটি ট্রলারের নীচে হৃদয় চাপা পড়ে। দীর্ঘক্ষন খোঁজাখুঁজির পরও তার কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি। ৪/৫ ঘন্টা পর তার লাশ উদ্ধার করা হয়। তার মাথায় ট্রলারের পাখার আঘাতে গুরুতর জখম হয়।