আগৈলঝাড়ায় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য হাতের নাগালে

দাম লাগামহীন ভাবে বেড়ে চলছে বলে ক্রেতা সূত্রে জানাযায়। গত ৭ ও ৮ জানুয়ারী উপজেলার সদর বাজারসহ বিভিন্ন হাট বাজারে গিয়ে দোকানীদের সাথে বলে জানাযায় পাইকারী মোকামী বেড়ে চলছে নিত্য প্রয়োজনীয় পন্যের দাম। এর মধ্যে নিত্য প্রয়োজনীয় পন্যের দাম প্রতিনিয়ত বাড়ার কারনে নিম্নবৃত্ত ও মধ্যবৃত্ত আয়ের পরিবারের লোকদের বাজারে এসে হোচট খেতে হচ্ছে দামের  উর্দ্ধগতির কারনে। পরিবারের প্রয়োজনীয় বাজার ক্রয়করতে পারছেনা পণ্যের মূল্যের  উর্দ্ধগতির কারনে। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্যের পাসাপাশি বাড়ছে শীতকালীন সব্জি সহ বিভিন্ন তরকারীর। ক্রেতাদের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলেযাচ্ছে চাল-আটা ভেজ্য তৈল, ডাল, চিনিসহ বিভিন্ন পণ্য। বর্তমান সরকারের বানিজ্য মন্ত্রী ব্যবসায়ীদের সাথে বৈঠক করে ভৈয্য তৈলের দাম নিধারণ করা সত্যেও তার প্রভাব এ উপজেলার বাজর গুলির পাইকারী ও খুচরা দোকানে প্রভাব পরেনি। এ উপজেলার ব্যবসায়ীরা সরকারের নির্দেশ তোয়াক্কা না করেই ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে শীতকালীন সব্জি সহ তরিতরকারীর দাম কতিপয় ব্যবসায়ী জিম্মি করে নিজেদের খেয়াল খুশি মত দাম বৃদ্ধি করে বিক্রি করছে বলে খুচরা বিক্রেতা ও সাধারণ ক্রেতারা জানান। বর্তমান সরকারের ভাবমুর্তি খুন্ন করার জন্য কিছু সংখ্যক ব্যবসায়ীরা নিজেদের খেয়াল খুসি মতো ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে বলে স্থনীয় সূধী মহলের ধারনা। এ উপজেলার পাশ্ববর্তী উপজেলা গৌরনদী উপজেলার চেয়ে এ উপজেলার প্রতিটি পন্যের দাম বৃদ্ধি করে বৃক্রি করছে দোকানীরা। এ ব্যাপারে স্থানীয় পাইকারী ও খূচরা বিক্রেতাদের সাথে আলাপ করলে তারা এ প্রতিনিধিকে জানান, প্রধান মোকাম থেকে পন্যের মূল্য বৃদ্ধি হওয়ায় আমাদের পন্যর দাম বেশি দিয়ে কিনতে হয়। তাই সাধারণ ক্রেতাদের উপর উর্দ্ধগতির প্রভাব পরেছে। দ্রুত বাজার মনিটরিং করার জন্য প্রসাশনের পদক্ষেপ কামনা করছে সাধারণ ক্রেতারা।