অসামাজিক কাজ চালিয়ে হিন্দু সমাজকে দ্বিখন্ডিত করার পাঁয়তারা

প্রচলিত নিয়মকানুন ও আচারের তোয়াক্কা না করে কতিপয় লোকজনের যোগসাজশে একের পর এক অসামাজিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে বলে এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বাটরা গ্রামের পুলিন হালদারের ছেলে বিপ্লব হিন্দু ধর্মীয় নিয়মনীতি উপেক্ষা করে কিছুদিন পূর্বে নিজ পিসতুতো বোন শিল্পীকে বিয়ে করে। এঘটনা শুনে তার পিতা স্ট্রোক করলে তাকে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় মারা যান। পিতার মৃত্যু পরবর্তী সামাজিক আচার পালনে তার পরিবারসহ সমাজের লোকজন বাঁধ সাধলে সে তার স্ত্রীকে বাপের বাড়ি পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু পরে সে শিল্পীকে আবার নিয়ে এলে সমাজের লোকজন তাতে আপত্তি জানালে সে তাদের হুমকি দেয়। এঘটনায় তার মাও প্রতিবাদ করলে তাকে একাধিকবার বেধড়ক মারধর করে। স্থানীয় সুধীর মল্লিক ও বুদ্ধিশ্বর বাড়ৈ বিপ্লবকে এসব অনৈতিক কর্মকান্ডে সমর্থন ও উৎসাহ দিয়ে হিন্দু সমাজকে দ্বিখন্ডিত করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে বলে জানা গেছে। তারা একটি স্বার্থান্বেষী মহল দিয়ে সমাজের মধ্যে সব সময় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার কাজে লিপ্ত থাকে।