মুক্তিযোদ্ধা তাঁতী এনামুল হক অভিযোগ করে আরো জানান, ২০০৯ সালে গৌরনদী উপজেলার লক্ষনকাঠী গ্রামের জনৈক দিল মনোয়ারা বেগম বাদি হয়ে তার (মুক্তিযোদ্ধা এনামুল হকের) বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ এনে বরিশাল বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে গৌরনদী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। এনামুল হকের অভিযোগ, চেয়ারম্যান উভয়পক্ষের স্বাক্ষ্য গ্রহন শেষে আপোষনামার কথা বলে একটি সাদা কাগজে তার (এনামুল হকের) স্বাক্ষর গ্রহন করেন। পরবর্তীতে চেয়ারম্যান মামলার সাথে কোন তালমিল না রেখেই আদালতে একটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। মুক্তিযোদ্ধা তাঁতী এনামুল হক ষড়যন্ত্রকারীদের হাত থেকে রেহাই পেতে প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।